শীর্ষ নিউজ
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় ৫ম শ্রেণীর এক মাদ্রাসা ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। নাটোরে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের পর ধর্ষককে আটক করেছে পুলিশ। দুটি ঘটনায়ই থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যায় তাহিরপুরের বীরনগর গ্রামের এক পিতা তার মাদ্রাসা পড়ুয়া ১১ বছরের মেয়েকে নিয়ে শ্বশুর আলীম উদ্দিনের বাড়িতে যাচ্ছিলেন। একই গ্রামের সেলিম মিয়া রাস্তা থেকে তার মেয়েকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে রাতভর ধর্ষণ করে। গতকাল সকালে অজ্ঞান অবস্থায় পরিবারের লোকজন মেয়েটিকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ ব্যাপারে ধর্ষিতার বাবা একজনকে অভিযুক্ত করে গতকালই থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। জানা গেছে, ধর্ষক সেলিম মিয়া একই গ্রামের মৃত আফতাব উদ্দিনের ছেলে।
এদিকে নাটোরে ৭ বছরের এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। নাটোর সদর উপজেলার জংলি কুমিল্লাপাড়া গ্রামে শনিবার এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ধর্ষক নুরুজ্জামানকে আটক করেছে। ধর্ষিত শিশুকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, শিশুটির মা ধর্ষিত মেয়ে, ৯ বছরের ছেলে ও ৭ বছরের নাতিকে বাড়িতে রেখে পার্শ্ববর্তী পণ্ডিত গ্রামে যায়। এ সুযোগে বাড়ির পাশের আক্কাছ আলীর ছেলে চা দোকানদার নুরুজ্জামান ওই বাড়িতে গিয়ে দুই শিশুকে ভয়ভীতি দেখিয়ে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। অতঃপর সে শিশুমেয়েকে একটি ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ সময় ধর্ষিত শিশুর চিত্কারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে নুরুজ্জামান পালিয়ে যায়। ধর্ষিতার মুখ থেকে সবকিছু শুনে প্রতিবেশীরা নুরুজ্জামানকে আটক করে এবং গুরুতর অসুস্থ শিশুটিকে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ব্যাপারে নাটোর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2010/04/11/26991
No comments:
Post a Comment