Thursday 22 April 2010

মৃত্যু ! খুন !!

মতলবে ডায়রিয়ায় চারজনের মৃত্যু, আক্রান্ত দুই হাজার

Prothom-alo মতলব দক্ষিণ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি | তারিখ: ২৩-০৪-২০১০


চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ ও উত্তর উপজেলাসহ অন্যান্য উপজেলায় ব্যাপক হারে ডায়রিয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। ২০ দিনে (১-২০ এপ্রিল) এ রোগে আক্রান্ত হয়েছে দুই হাজার ব্যক্তি। এর মধ্যে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্রের (আইসিডিডিআরবি) মতলব শাখায় ভর্তি হয়েছে এক হাজার ৯৬৯ জন।
আইসিডিডিআরবিতে নেওয়ার পথে মারা গেছে চারজন। ২০ এপ্রিল ফরিদগঞ্জ উপজেলার তাছলিমা আক্তার (৩০), ১৯ এপ্রিল কচুয়া উপজেলার রফিক মিয়া (০৩), ১৭ এপ্রিল মতলব উত্তর উপজেলার ইন্দুরিয়া গ্রামের আক্কাছ আলী (৬৫) এবং ১২ এপ্রিল কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার জয়দুরুন্নেছা (৪০) মারা গেছেন।
কর্মরত উপাত্ত ব্যবস্থাপনা সহকারী মিজানুর রহমান জানান, ভর্তি হওয়া রোগীদের বেশির ভাগই এসেছে মতলব উত্তর ও দক্ষিণ, কচুয়া, হাইমচর, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর সদর, হাজীগঞ্জ এবং শাহরাস্তি উপজেলা থেকে। কিছু এসেছে শরীয়তপুর, কুমিল্লা, বরুড়া, লাকসাম এবং লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলা থেকে। আক্রান্তদের বেশির ভাগই শিশু, নারী এবং বয়স্ক ব্যক্তি।
আইসিডিডিআরবি মতলব শাখার ভারপ্রাপ্ত সিনিয়র ফিজিশিয়ান আল ফজল খান বলেন, ‘মূলত দূষিত পানি পান, পচা-বাসি খাবার গ্রহণ এবং ভাপসা গরমের কারণেই এত বেশি হারে ডায়রিয়া ছড়িয়ে পড়েছে। তীব্র পানিস্বল্পতা নিয়ে ভর্তি হচ্ছে ২৫ শতাংশ রোগী। আক্রান্তদের খাবার স্যালাইন, শিরায় স্যালাইন এবং ক্ষেত্রবিশেষে অ্যান্টিবায়োটিকও দেওয়া হচ্ছে।’
তিনি জানান, পরিস্থিতি এখন পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণে থাকলেও সামনে অবনতির আশঙ্কা রয়েছে। এখানে পর্যাপ্ত স্যালাইন, ওষুধ মজুদ রয়েছে বলেও তিনি দাবি করেন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় এখানে অতিরিক্ত একজন চিকিৎসক, তিনজন সেবিকা এবং চারজন স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালে রোগীর স্থান সংকুলান না হলে প্রয়োজনে বাইরে তাঁবু খাটিয়ে রোগীদের জায়গা করে দেওয়া হবে।
রাঙ্গুনিয়ায় দুই দিনে ভর্তি ৩০১ রোগী
আমাদের রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি জানান, উপজেলার চারটি হাসপাতালে বুধবার ও গতকাল বৃহস্পতিবার ৩০১ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত আরও ৭৬৪ জন রোগী হাসপাতালগুলোর বহির্বিভাগ থেকে চিকিৎসা নিয়েছে।
সূত্র জানায়, রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পোমরা, সরফভাটা, কোদালা, শিলক, পদুয়া, চন্দ্রঘোনা, হোছনাবাদ, মরিয়মনগর, রাজানগর, পারুয়া ও স্বনির্ভর ইউনিয়ন এবং পৌর এলাকার পাহাড়ি এলাকাগুলোতে বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট চলছে। এসব এলাকার মানুষ খাল, বিল ও পাহাড়ি ছড়ার পানি পান করে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে।
রাঙ্গুনিয়া উপজেলা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক স্মৃতি বিকাশ বড়ুয়া জানান, গত দুই দিনে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৬২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আরও ১৭৯ জন বহির্বিভাগ থেকে চিকিৎসা নিয়েছে। চন্দ্রঘোনা জেনারেল হাসপাতালের রেজিস্ট্রার আবুল কাশেম জানান, গত দুই দিনে ৮১ জন ডায়রিয়ার রোগী ভর্তি হয়। বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছে ১৫৩ জন। পদুয়া সুখবিলাস শারজাহ হাসপাতালের রেজিস্ট্রার নূর মোহাম্মদ জানান, দুই দিনে ৬৭ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসা নিয়েছে ১৯৯ জন। চন্দ্রঘোনা খ্রিষ্টান মিশনারি হাসপাতালের রেজিস্ট্রার প্রভুদান মনু জানান, দুই দিনে ৯১ জন ভর্তি হয়েছে। বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছে ২৩৩ জন রোগী।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কর্মকর্তা বিজন কান্তি বিশ্বাস বলেন, ডায়রিয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। স্বাস্থ্যকর্মীরা কাজ করছেন।

http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-04-23/news/58312


২০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

চুয়েট প্রতিনিধি | তারিখ: ২৩-০৪-২০১০


চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) চারটি আবাসিক হলের প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী গত তিন দিনে ডায়রিয়াসহ পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হয়েছেন।
চুয়েটের উপপ্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা মুরতজা রেজা খান বলেন, ‘অতিরিক্ত গরম, দূষিত পানি বা নোংরা খাবার থেকে পেটের পীড়া হতে পারে। তবে আসলে কোন কারণে শিক্ষার্থীরা আক্রান্ত হচ্ছে, তা সঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না।’
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, চারটি ছাত্রাবাসের ছাত্ররা কয়েক দিন ধরে পেটের পীড়া, ডায়রিয়া, আমাশয় ও ঘন ঘন পাতলা পায়খানাসহ এ ধরনের রোগে ভুগছেন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, এ ব্যাপারে তাদের কাছে কোনো লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ আসেনি। তবে চিকিৎসাকেন্দ্র থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পদক্ষেপ নেওয়া শুরু হয়েছে।

http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-04-23/news/58313


আগানগর গ্রামের এক যুবককে পিটিয়ে মেরেছে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু লায়েছের বাড়ির বাদল নামের এক যুবক | পাকা ধান ডুবলেও গ্রেপ্তারের ভয়ে কাটতে যাচ্ছে না কেউ

সুমন মোল্লা, ভৈরব | তারিখ: ২৩-০৪-২০১০


উজান থেকে আসা ঢলের পানিতে মেঘনা নদীর পানি বেড়ে তলিয়ে গেছে চরাঞ্চলের দেড় হাজার একর ফসলি জমি। ডুবেছে পাকা ধান। সমস্যা সমাধানের পথ সহজ—ধান কেটে বাড়িতে তোলা। কিন্তু এ সহজ কাজটিই করতে পারছে না, কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলার আগানগর গ্রামের মানুষ। একটি মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার ভয়ে আত্মগোপন করেছে গ্রামের সব পুরুষ। বাইরে থেকে মজুর দিয়েও তারা ধান কাটাতে পারছে না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কাজী নুরুল ইসলাম বলেন, দেড় হাজার একর জমির পাকা ধান তিন দিন ধরে পানির নিচে রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা খুবই চিন্তিত। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সঙ্গে এ ব্যাপারে মতবিনিময় করেছি। কালকের (শুক্রবার) মধ্যে ধান কাটা শুরু করা না গেলে ধান আর ঘরে তোলা সম্ভব নয়। যা করার এক দিনের মধ্যেই করতে হবে।
জানা গেছে, গত শনিবার সৌদি আরব থেকে টেলিফোনে আগানগর গ্রামে জানানো হয়, সৌদি আরবে অবস্থানরত পাশের জগমোহনপুর গ্রামের যুবকেরা আগানগর গ্রামের এক যুবককে পিটিয়ে মেরেছে। তিনি হলেন আগানগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু লায়েছের বাড়ির বাদল নামের এক যুবক। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে আগানগর গ্রামের লোকজন লাঠিসোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে জগমোহনপুর গ্রামের বাড়িঘরে হামলা চালায়। পাল্টা হামলায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয় আগানগর গ্রামের লোকজনও।
পুলিশ গিয়ে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়েও পরিস্থিতি শান্ত করতে পারেনি। একপর্যায়ে পুলিশ আগানগরের কয়েকজন যুবককে আটক করে। আগানগরের লোকজন পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে তাদের ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনায় পুলিশ আগানগরের ৬০০ গ্রামবাসীর বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলার পর ওই গ্রাম থেকে আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এতে আতঙ্কিত হয়ে কিছু বয়স্ক নারী ও শিশু ছাড়া আগানগর থেকে অন্যরা চলে যায়। এর মধ্যে মেঘনা নদী উপচে পানি এসে চরাঞ্চলের ফসলি জমি ডুবিয়ে দেয়।
গত বুধবার আগানগর গিয়ে দেখা যায়, সেখানে কিছু বৃদ্ধা ও শিশু ছাড়া আর কেউ নেই। ট্রলারযোগে বেলা ১১টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত বড়বিল, গজারিয়াবাইদ, চুক্কাবাইদ, ভারচর, ডিকচর, শুঁটকি হাটারচর, মুরাঙ্গীরচর, পুরানচর, টুকচাঁনপুরচর ঘুরে দেখা যায়, এসব চরের ৯৫ ভাগ বোরো ধান তলিয়ে গেছে। ডুবে যাওয়া পাকা ধান রক্ষায় চরে কোনো কৃষককে দেখা যায়নি।
আগানগর মধ্যপাড়ার দারুগার মা (৬০) বলেন, ‘পুলিশের ডরে তাইনে (স্বামী) ময়মনসিংহ চইলা গেছে। এইদিক দিয়া খেত লইয়া গেছে পানি। কইত্তে খামু বাবা।’ এই কথা বলে চোখের পানি মোছেন তিনি।
আবু লায়েছের স্ত্রী মিনারা বেগম (৫০) বলেন, ‘ধান কাটা শুরু হইয়া গেছিল। এমন সময় কাইজ্জা হইছে। বাড়ির কয়েকজনরে ধইরা নিয়া যাওয়ার পর সবার মনে ডর ঢুকছে। কামলা দিয়া যে খেত দাওয়ামু তার জু নাই। অহন ৫০০ টেহা দিয়েও কামলা পাওয়া যায় না। এই করতে করতে দুই দিন আগে উজানের পানি সব ফসল লইয়া গেছে।’
কিশোরগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার মীর রেজাউল করিম প্রথম আলোকে বলেন, অপরাধী ছাড়া পুলিশ কাউকে ধরেনি। কৃষকেরা নির্ভয়ে জমিতে যেতে পারে। এ ব্যাপারে পুলিশ কোনো ঝামেলা করবে না।

http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-04-23/news/58314



সিলেটে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূ খুন


নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট | তারিখ: ২৩-০৪-২০১০


সিলেট সদর উপজেলার খাদিমনগরে শাহেনা বেগম নামের এক গৃহবধূ খুন হয়েছেন। গত বুধবার মধ্যরাতে সংঘটিত এ ঘটনার পরপরই স্বামী লায়েক আহমদ গা-ঢাকা দেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে স্থানীয় লোকজন এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে একটি রক্তমাখা ছোরাসহ লায়েককে ধরে পুলিশে সোপর্দ করে। এর আগে পুলিশ গৃহবধূর শাশুড়ি মালাই বিবিকে (৫৫) গ্রেপ্তার করে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন ও মামলার এজাহারে শাহেনা বেগম আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। শাহেনার মা তেরাবুন বিবিও তাঁর মেয়ের অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এলাকাবাসী ও গৃহবধূর পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রায় আট বছর আগে খাদিমনগর ইউনিয়নের হানাপাড়া গ্রামের মদরিছ আলীর মেয়ে শাহেনা বেগমের সঙ্গে একই গ্রামের এলাইছ মিয়ার ছেলে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী লায়েক আহমদের বিয়ে হয়। তাঁদের ছয় ও চার বছর বয়সী দুটি মেয়ে রয়েছে। সম্প্রতি লায়েকের (৩২) আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় তিনি শাহেনার (২৮) পরিবারের কাছে যৌতুক দাবি করেন। এ নিয়ে প্রায়ই দুজনের মধ্যে ঝগড়া হতো। এতে শাহেনা প্রায় দুই সপ্তাহ আগে বাবার বাড়িতে আশ্রয় নেন। গত বুধবার লায়েকের চাচা মারা গেলে শাহেনা স্বামীর বাড়িতে আসেন। এ সময় প্রতিবেশীরা স্বামী-স্ত্রীর বিরোধ মিটিয়ে দেন।
লায়েকের কয়েকজন প্রতিবেশী জানান, ওই দিন রাতে লায়েক ও শাহেনার মধ্যে আবারও ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে রাত সাড়ে ১২টার দিকে চিৎকার-শোরগোল শুনে কয়েকজন প্রতিবেশী ওই বাড়িতে গিয়ে দেখেন, শাহেনা রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছেন। পরিবারের কেউ এগিয়ে না আসায় প্রতিবেশীরা তাত্ক্ষণিক সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। হাসপাতাল থেকে ঘটনাটি রাতেই পুলিশকে জানানো হয়। রাত তিনটার দিকে পুলিশ লায়েকের বাড়িতে যায়। পুলিশ গৃহবধূর শাশুড়ি মালাই বিবিকে পেয়ে থানায় নিয়ে যায়। এ ছাড়া বাড়িতে আর কেউ ছিল না।
খাদিমনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য বশির আহমদ জানান, যৌতুক না দেওয়ায় লায়েক তাঁর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে খুন করেছেন—গতকাল ভোর থেকে এমন খবর গ্রামবাসীর মধ্যে জানাজানি হলে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ক্ষুব্ধ গ্রামবাসী দল বেঁধে লায়েককে খুঁজতে থাকে। দিনভর খোঁজাখুঁজির পর বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে গ্রামবাসী হানাপাড়ার পার্শ্ববর্তী আলাইবহর গ্রামের একটি বাড়িতে লায়েকের খোঁজ পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ সেখান থেকে লায়েককে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি রক্তমাখা ছোরা উদ্ধার করা হয়।
সিলেট কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী প্রথম আলোকে বলেন, এ ব্যাপারে লায়েক, তাঁর মা, বোনসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে গৃহবধূর বাবা মদরিছ আলী হত্যা মামলা করেছেন। লাশ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-04-23/news/58315

No comments:

Post a Comment